করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আগামী সোমবার (২৮ জুন) থেকে সীমিত, পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউনের সিদ্ধান্ত হয়েছে….
এদেশের লকডাউন এবং পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার ঢাকিয়াপাড়া গ্রামের আবদুল আলিমের মধ্যে কোনও পার্থক্য নাই।
দুটোর মধ্যেই একটা হামবড়া ভাব আছে।
লকডাউনের প্রথম পরিচয় ছিলো, কঠোর।
আবদুল আলিমের প্রথম পরিচয়, সে এএসপি।
লকডাউন দেশের আপামর মানুষের সাথে মিশে গেলো।
আবদুল আলিম মিশে গেলো বগুড়া সদরের গোকুল ইউনিয়নের বাসিন্দা এক কলেজ ছাত্রীর সাথে।
পরবর্তীতে এসে জানা গেলো, লকডাউন আসলে তেমন কিছু না। বের হওয়া যাবে না বললেও বেরুনো যায়। ঘোরাঘুরি করা যায়। কক্সবাজার যাওয়া যায়। সি বীচে গোসল করা যায়।
আবদুল আলিমের বিষয়েও জানা গেলো, সে এএসপি বললেও তেমন কিছু নয়। সে আসলে বিক্রি করে বাদাম।
তাই লকডাউন এবার আর্মী বিজিবির হেফাজতে চলে গেলো। সম্ভবনা আছে।
আবদুল আলিম চলে গেলো পুলিশের হাতে।
আশা করি, এবার সব ঠিক হবে…