শেরপুর সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের কুমরিকাটাজান রাস্তায় কাকরি ভাঙ্গা বিলের উপর বিধ্বস্ত কালভার্ট পুনরনির্মান বা সংস্কারের অভাবে ১৫ গ্রামের মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বাজিতখিলা ইউনিয়নের জামতলী থেকে বাজিতখিলা হয়ে গাজিরখামারও শেরপুর সদরে যাতায়াতের এলজিইডির একমাত্র রাস্তা। এ পথে কালিবাড়ি, বাজিতখিলা, কুমরি, কাটাজান খামার,বাইলিয়া,প্রতাবিয়া, কালিতলা, খরখরিয়া, কামারপাড়া, হোসেন খিলা, সুলতানপুর, তেঘুরিয়া, চৈতাজানি, ঘোনাপাড়া, কালিবাড়ি,কান্দাপাড়াসহ ১৫ টি গ্রামের শতশত মানুষ যাতায়াত করে থাকে। এসব গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে ১৯৮৬ সালে ত্রানমন্ত্রনালয়ের অর্থে কালভার্ট নির্মান করা হয়। জানা গেছে, প্রায় ৬ মাস পুর্বে কালভার্ট বিধ্বস্ত হয়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পরে। ফলে দুর্ভোগে পরে এপথে যাতায়াতকারী শতশত মানুষ। কিন্তু কালভার্টি আজও সংস্কার বা নির্মাণ করা হয়নি। এতে এপথে যাতায়াতকারী শতশত মানুষের চরম ভুগান্তিতে পরেছেন। এখন পথে কোন যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ফলে কৃষিপন্য ও গবাদিপশু পারাপারে কৃষকদের চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। কালভার্ট সংস্কারের অভাবে ৪/৫ কিলোমিটার পথ পারি দিয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে পথচারীদের। এতে দুর্ভোগের পাশাপাশি অতিরিক্ত অর্থও সময় অপচয় হচ্ছে কৃষকদে। বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম উক্তস্থানে একটি ব্রীজ নির্মানের জন্য সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। শেরপুর সদর উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ সালমান রহমান রাসেল বলেন বিষয়টি সরেজমিনে দেখে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।