নীলফামারীর সৈয়দপুরে নতুন চিকিৎসকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও সায়েন্টিফিক সেমিনারের আয়োজন ।করা হয়। বৃহস্পতিবার রাতে শহরের আদিবা কনভেনশন হলে বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সৈয়দপুর শাখার এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা শাখার সভাপতি ডা. শেখ নজরুল ইসলাম।

বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সৈয়দপুর শাখার সভাপতি ডা. মো. মাহবুবুল হক দুলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সায়েন্টিফিক সেমিনারের মুখ্য আলোচক ছিলেন রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আবু জাহিদ বসুনিয়া। এতে বক্তব্য দেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা শাখার সহ সভাপতি ডা. এ কে এম খায়রুল বাশার মানিক, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সৈয়দপুর শাখার সাধারন সম্পাদক ডা. মো. আনিছুল হক।

প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে নব-যোগদানকৃত চিকিৎসকদের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এলাকার রোগীদের যাতে সঠিকভাবে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা যায় তার জন্য নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব নিয়ে সেবা প্রদান করতে হবে। এ পেশা হচ্ছে একটি মানব সেবামূলক বিষয়। এই সেবার মাধ্যমে জনগণের খুব কাছাকাছি যাওয়া যায় এবং নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করা যায়। তাই নতুনদের সঠিকভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
চিকিৎসকদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্বাধীনতা নেই উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, চিকিৎসকরা চিকিৎসা সেবায় নিবেদিত। চিকিৎসকদের উপর কোন অন্যায় আচরণ সহ্য করা হবে না। চিকিৎসকদের কাজে কোন অবহেলা থাকলে আইনের আশ্রয় নিবেন। শক্তি প্রয়োগ করে চিকিৎসক ও প্রতিষ্ঠানের উপর হামলা করা যাবে না। জরুরী বিভাগেও চিকিৎসা দিতে গিয়ে অনেক সময় রোগীদের স্বজনদের কাছে রোষানলের শিকার হতে হয়। তাই চিকিৎসক সুরক্ষা নিশ্চিত করণে আইন করতে হবে। যাতে করে চিকিৎসকরা নির্বিঘ্নে চিকিৎসা সেবা দিতে পারেন।

এ সময় নবীন চিকিৎসকদের মধ্যে বক্তব্য দেন ডা. নাজমুল হুদা, ডা. নাজমুন নাহার স্বর্ণা ও ডা. মেহেজাবিন মজিদ প্রমুখ। পরে যোগদানকৃত চিকিৎসকদের মাঝে ফুল ও উপহার সামগ্রী তুলে দেয়া হয়। এছাড়াও নবীনদের হাতে বিএমএর সদস্য ফরম তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। সবশেষে অনুষ্ঠিত হয় র‍্যাফেল ড্র। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালয়নে ছিলেন ডা. মো. রাইসুল কবির।
[০১/০৪, ১১:০৫ ঢ়স] ঝড়সড়ু=ঋরৎড়ু=ঝড়ুধফঢ়ঁৎ: ডোমার উপজেলায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার

ডোমার উপজেলা আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ডোমার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমদ রাজাকার পুত্র প্রমানিত হওয়ায় নীলফামারী জেলা আওয়ামীলীগ কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ বর্ধিত সভায় তাকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়।এই সাহসী পদক্ষেপ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন, জাতির জনকের নীতি আদর্শের একনিষ্ঠ অনুসারী, একজন প্রতিশ্রুতিশীল কর্মীবান্ধব নেতা,বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সংগ্রামী সাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর বিভাগের দায়ীত্ব প্রাপ্ত জননেতা সাখাওয়াত হোসেন শফিক। সফিক ভাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী সফিক ভাইয়ের জয় হোক সর্বত্র।