সফল চেয়ারম্যান হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
তিনি হলেন, ৫নং ভাটগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ এর রুপকার মরহুম নশরতুল্ল্যা চেয়ারম্যানের সুযোগ্য পুত্র আবুল কালাম আজাদ ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তার পিতার মতই তাঁর নীতি আদর্শ সততার সহিত ।
আবুল কালাম আজাদ কাজে সফল হয়েছেন। সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। তারুণ্যের প্রতীক এই ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরবর্তীতে তার একমাত্র পিতা ও বড় ভাই এর কীর্তি ছাড়া কোন চেয়ারম্যান কোন নিদর্শন দেখাতে পারবে না ।বাংলাদেশ ইতিহাসে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উপজেলা সদর হতে আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত । আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রেরণা। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী আবুল কালাম আজাদ ।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র,চৌকস, স্পষ্টবাদী সদা হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তার মাঝে কোনো অহংকার নেই।