শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গাজীপুরে দারুল আরকাম সরকারি মাদ্রাসার ৩ দিনব্যাপী রিফ্রেসার্স প্রশিক্ষণ  সম্পন্ন তাহিরপুরে সাংবাদিক কে প্রাণনাশের হুমকি” প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত সিরাজগঞ্জ তাড়াশে কাপড়ে মোড়ানো এক নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার গাজীপুরে মাদকদ্রব্যর অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস পালন দক্ষিণ সাতলা-রাজাপুর ৪ কি.মি. ইটের সোলিং রাস্তার বেহাল দশা নকলায় ‘মাদক’কে না বলুন কর্মসূচি বাস্তবায়ন বরিশালে নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শকদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় গাজীপুরে দারুর রহমান ইসলামিয়া মাদ্রাসায় কোরআন সবক প্রদান ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত টঙ্গীতে পরিবেশ নদী বায়ু দূষণ ডেঙ্গু মশার উৎপাতে জনসচেতনতার দাবিতে মানববন্ধন গাজীপুরে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুক্রবার বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্যদিয়ে শুরু | সময়ের দেশ

অলিদুর রহমান অলি, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১২৬ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ইজতেমার মূল পর্ব শুক্রবার থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও গত বুধবার থেকেই দলে দলে তাবলীগ জামাতের মুসল্লীরা ইজতেমা ময়দানে এসে অবস্থান নিয়েছেন। মুসল্লীর মাঠে প্রবেশ করে নিজ নিজ জেলার খিত্তায় অবস্থান নিতে শুরু করেছেন। লাখ লাখ মুসল্লীর উপস্থিতিতে ইজতেমা ময়দান প্রায় পূর্ণ হয়ে গেছে। বাস, ট্রাক, ট্রেন পায়ে হেঁটে টুপী-পাঞ্জাবী পরিহিত মুসল্লীরা টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে আসছেন। আগামী রোববার আখেরি মোনাজাতের আগ পর্যন্ত মুসুল্লীদের এ আগমন অব্যাহত থাকবে।
বিশ্ব ইজতেমার প্রথম দিন শুক্রবার দেশের বৃহত্তম জু’মার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর দেড়টার দিকে কাকরাইলের মুরুব্বী মাওলানা জোবায়ের এ জু’মার নামাজে ইমামতি করবেন। বৃহত্তম জু’মার এ নামাজে অংশ নিতে প্রতি ইজতেমায় তাবলীগের মুসুল্লী ছাড়াও গাজীপুর ও আশে-পাশের জেলা থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই ইজতমা ময়দানে অবস্থান নিতে থাকেন। শুক্রবার জু’মার নামাজ শুরুর আগ পর্যন্ত নামাজে অংশ নিতে মুসল্লিরা আসতে থাকেন। ১৬০ একরের পুরো ইজতেমা ময়দান ছাঁপিয়ে কামারপাড়া, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কসহ আশে-পাশের অলি-গলিতেও কাতারবদ্ধ হয় জু’মার নামাজে অংশ নিতে।
ময়দানের পশ্চিমে তুরাগ নদীর পূর্ব পাশে নামাজের মিম্বর এবং উত্তর-পশ্চিম পাশে বিদেশী মুসুল্লীদের কামড়ার পাশে বয়ান মঞ্চ নির্মান করা হয়েছে। নামাজের মিম্বর থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ইমাম এবং বয়ানের মঞ্চে বয়ানকারী অবস্থান করেন। বয়ান মঞ্চ থেকে আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করা হবে।
করোনার কারণে গত দুবছর ইজতেমা অনুষ্ঠিত না হওয়ায় এবার তাবলীগের এ মহাসম্মেলনে যোগ দিতে আগেভাগেই এবার মুসল্লীর মাঠে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ময়দানে আসা মুসুল্লীদের জমিয়ে রাখতে গতকাল বৃহস্পতিবার বাদ ফজর থেকে শুরু হয় আ’ম বয়ান। ঈমান-আমলের এ বয়ান শুনতে ইজতেমা ময়দানের মুসুল্লীরা মশগুল রয়েছেন।
বিশ্ব ইজতেমার আয়োজক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী আব্দুন নূর জানান, দেশী-বিদেশী মুসুল্লীরা আসতে শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে পুরো ময়দান পূর্ণ হয়ে গেছে। শুক্রবার থেকে মূল পর্ব শুরু হলেও বৃহস্পতিবার বাদ ফজর থেকে শুরু হয় আম বয়ান।
প্রায় ১ বর্গ কিলোমিটারের বিশাল মাঠটিকে বাঁশের খুঁটির উপর চটের ছাউনির প্যান্ডেলে মুসুল্লীদের বয়ান শোনার জন্য লাগানো হয়েছে বিশেষ ছাতা মাইক। লাগানো হয়েছে পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক বাতি। দেশীয় তাবলীগের মুসুল্লীদের জন্য জেলাওয়ারী আলাদা ৯১ ভাগে (খিত্তায়) ভাগ করা হয়েছে। শীত উপেক্ষা করে গত মঙ্গলবার রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মুসুল্লীরা ইজতেমা ময়দানে নির্ধারিত খিত্তায় এসে অবস্থান নিচ্ছেন। বুধবার সন্ধ্যার আগেই প্রায় পুরো ময়দান পূর্ণ হয়ে গেছে। টুপী-পাঞ্জাবী পড়া মুসুল্লীরা বাস-ট্রাক, নৌকা, ব্যক্তিগত গাড়িসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে এখনও মুসুল্লীরা ইজতেমা ময়দানে আসছেন। করোনার কারণে দীর্ঘ দুই বছর ইজতেমা বন্ধ থাকার পর এবার সুন্দর পরিবেশে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে বিপুল উৎসাহ নিয়ে মুসুল্লীরা ইজতেমাস্থলে আসছেন।
টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমায় বিদেশি মুসুল্লী যারা আসেন তাদেরকে এয়ারপোর্টে ইজতেমা আয়োজকরা রিসিভ করে থাকেন। বিদেশি মুসুল্লীরা যাতে স্বাচ্ছন্দে ইজতেমায় আসতে পারেন সেজন্য ইমিগ্রেশন থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়ে হয়েছে। বিদেশি তাবলীগ অনুসারী মুসল্লীদের জন্য মাঠের উত্তর-পশ্চিম কোণে আধুনিক সুবিধা সম্বলিত আলাদা থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুরো ময়দান এলাকায় থাকছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন, পুলিশ, র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম। আরব, ইউরোপসহ কয়েকটি দেশের মুসুল্লীরাও ইতোমধ্যে ইজতেমা মাঠের বিদেশী মেহমানদের প্যান্ডেলে অবস্থান নিয়েছেন।
ময়দানে প্রথম পর্বে খিত্তাভিত্তিক মুসল্লিদের অবস্থান:
বিশ্ব ইজতেমা আয়োজক কমিটির শীর্ষ মুরব্বি ডা. খান মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন জানান, প্রথম পর্বের ইজতেমায় মুসল্লিরা যে সমস্ত খিত্তায় অবস্থান করবেন তা হলো গাজীপুর (খিত্তা-১), টঙ্গী (খিত্তা-২, ৩ ও ৪), ঢাকা (খিত্তা-৫ থেকে ১৮ ও ২১, ২২, ২৫, ২৭, ২৮, ৩০), রাজশাহী (খিত্তা-১৯), চাঁপাইনবাবগঞ্জ (খিত্তা-২০), নাটোর (খিত্তা-২৩), নওগাঁ (খিত্তা-২৪), নড়াইল (খিত্তা-২৬), সিরাজগঞ্জ (খিত্তা-২৯), টাঙ্গাইল (খিত্তা-৩১), রংপুর (খিত্তা-৩২), গাইবান্ধা (খিত্তা-৩৩), লালমনিরহাট (খিত্তা-৩৪), মুন্সীগঞ্জ (খিত্তা-৩৫), যশোর (খিত্তা-৩৬), নীলফামারী (খিত্তা-৩৭), বগুড়া (খিত্তা-৩৮), জয়পুরহাট (খিত্তা-৩৯), নারায়ণগঞ্জ (খিত্তা-৪০), ফরিদপুর (খিত্তা-৪১), ভোলা (খিত্তা-৪২), নরসিংদী (খিত্তা-৪৩), সাতক্ষীরা (খিত্তা-৪৪), বাগেরহাট (খিত্তা-৪৫), কুষ্টিয়া (খিত্তা-৪৬), মেহেরপুর (খিত্তা-৪৭), চুয়াডাঙ্গা (খিত্তা-৪৮), ময়মনসিংহ (খিত্তা-৪৯, ৫১), শেরপুর (খিত্তা-৫০), জামালপুর (খিত্তা-৫২), গোপালগঞ্জ (খিত্তা-৫৩), কিশোরগঞ্জ (খিত্তা-৫৪), নেত্রকোনা (খিত্তা-৫৫), ঝালকাঠি (খিত্তা-৫৬), বান্দরবান (খিত্তা-৫৭), বরিশাল (খিত্তা-৫৮), পিরোজপুর (খিত্তা-৫৯), হবিগঞ্জ (খিত্তা-৬০), কক্সবাজার (খিত্তা-৬১), সিলেট (খিত্তা-৬২), সুনামগঞ্জ (খিত্তা-৬৩), ফেনী (খিত্তা-৬৪), নোয়াখালী (খিত্তা-৬৫), ল²ীপুর (খিত্তা-৬৬), চাঁদপুর (খিত্তা-৬৭), ব্রাহ্মণবাড়িয়া (খিত্তা-৬৮), খুলনা (খিত্তা-৬৯), পটুয়াখালী (খিত্তা-৭০), বরগুনা (খিত্তা-৭১), চট্টগ্রাম (খিত্তা-৭৪), কুমিল্লা (খিত্তা-৭৫), তুরাগ নদের পশ্চিমপাড় কাঁচাবাজারে মৌলভীবাজার (খিত্তা-৭৬), রাজবাড়ী (খিত্তা-৭৭), মাদারীপুর (খিত্তা-৭৮), শরীয়তপুর (খিত্তা-৭৯), মানিকগঞ্জ (খিত্তা-৮০, সাফা টাওয়ার), রাঙ্গামাটি (খিত্তা-৮১), খাগড়াছড়ি (খিত্তা-৮২), দিনাজপুর (খিত্তা-৮৩), পাবনা (খিত্তা-৮৪), ঠাকুরগাঁও (খিত্তা-৮৫), ঝিনাইদহ (খিত্তা-৮৭, যমুনা প্লট), মাগুরা (খিত্তা-৮৮, যমুনা প্লট), কুড়িগ্রাম (খিত্তা-৮৯, কামারপাড়া বেড়িবাঁধ বঙ্গবন্ধু মাঠ), পঞ্চগড়ের (খিত্তা-৯০) কামারপাড়া হাইস্কুল মাঠ-বধির স্কুল ভবন) জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নিয়ে ইবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন।
এ ছাড়া ময়দানের চারপাশে ১১ ও ১২ নং খিত্তার কিছু অংশ, ৩২ ও ৩৭ নম্বর খিত্তার মাঝামাঝি ১২ নম্বর, ৭২, ৭৩, ৮৬ ও ৯১ নম্বর খিত্তাগুলো সংরক্ষিত হিসেবে রাখা হয়েছে।
গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান জানান, প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট টিম অনিয়মের বিচারে থাকবে পুরো টঙ্গী জুড়ে। ইজতেমা ময়দান ও আশেপাশের এলাকালায় বিশুদ্ধ খাবার সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং ছিনতাই-পকেটমারসহ নানা অপরাধ কার্যকলাপ রুখতে টহল টিম ও মোবাইল কোর্ট কাজ করবে, থাকবে পর্যাপ্ত ওয়াচ টাওয়ার ও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ। প্রতিদিন কয়েকভাগে ভাগ হয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হবে।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, প্রতিবার বিশ্ব ইজতেমায় তুরাগতীরে বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দেয়। তাই এবার আরো দুইটি নলকুপ স্থাপন করা হয়েছে। গত বুধবার ইজতেমাস্থল পরিদর্শন করে তিনি জানান, আধুনিক পয়ো:নিষ্কাশন ব্যবস্থা ছাড়াও মুসুল্লীদের চিকিৎসা সেবা দিতে শহীদ আহসান উল্লাহ জেনারেল হাসপাতালে ১৮টি আধুনিক বেড উপহার দেন।
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালের তত্বাবধায়ক মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, স্বাস্থ্য বিভাগের সেবা কার্যক্রম প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। মুসুল্লীদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করণে স্বাস্থ্য বিভাগ ৫টি ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এখান থেকে ২৪ঘন্টা মুসুল্লীদের বিনামূল্যে ওষুধ ও চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হবে। এসব ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ছাড়াও টঙ্গী হাসপাতালে ডায়রিয়া, অ্যাজমা. ট্রমা, বক্ষব্যাধি, ডায়রিয়া, ডেঙ্গু, নাক-কান-গলা,চক্ষু ও বার্ণ ইউনিটের কার্যক্রম চলবে। এজন্য পর্যাপ্ত কেবিন ও বেড বাড়ানো হয়েছে। ইজতেমা উপলক্ষে টঙ্গীর এ হাসপাতালে ৭টি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল মোতায়েন থাকবে। এছাড়া বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠণের তরফ থেকেও মেডিকেল ক্যাম্প বিন্যামূল্যে চিকিৎসা দেবে। চিকিৎসা বিভাগ ছাড়াও বিদ্যুৎ, ফায়ার সার্ভিস সার্বক্ষণিক সেবাদান অব্যাহত রাখবে। ইজতেমা উপলক্ষে বিশেষ ট্রেন ও বিআরটিসির স্পেশাল বাস চলাচল করবে।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আলমগীর মিয়া জানান, ৩১ টি টয়লেট বিল্ডিংয়ে এক সঙ্গে ৯ হাজার মুসল্লী তাঁদের প্রস্রাব-পায়খানার কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। বিআরটিসি এবং বাংলাদেশ রেলওয়ে ইজতেমার মুসল্লীদের আনা নেয়ায় বিশেষ বাস ট্রেন সার্ভিসের ব্যবস্থা নিয়েছে। ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম পাশে তুরাগ নদীর উপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৫টি ভাসমান সেতু নির্মাণ করেছে মুসল্লীদের এপারওপার হওয়ার জন্য।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, ইজতেমা ময়দান ও আপফাশের এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। দুই পর্বে পোশাকে, সাদা পোশাকে পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকবেন ১০ সহস্রাধিক সদস্য।
গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুুলিশ বিভাগ ১৪টি কন্ট্রোলরুম তৈরি করেছে। র‌্যাবের কন্ট্রোল রুম থাকবে, ডিএমপি তার এলাকায় কন্ট্রোল রুম খুলেছে, ওয়াচ টাওয়ার, রুটটফ ডিউটিসহ সিআইডি, নৌপুলিশ, অবজারভারভেশন টিম থাকবে, র‌্যাবের হেলিকপ্টার টহল থাকবে। ডগ স্কোয়াড টিম, মোবাইল পেট্টোল টিম, বোম ডিস্পোজাল এর টিম থাকবে। ১০হাজারেরও বেশি পুলিশ আনসার,র্ ্যাব সদস্য পোষাক এবং সাদা পোষাকে ইজতেমার ভেতর বাহিরসহ টঙ্গী উত্তররার পুরো এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে অবস্থান করবেন। ইজতেমার দুইপর্বেই বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মুসুল্লীদের নিয়ে আসা গাড়ির নির্ধারিত পার্কিং ও মোনাজাতের আগের দিন শনিবার রাত থেকে মোনাজাতের দিন পর্যন্ত বিশেষ ট্রাফিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো সংবাদ

আজকের নামাজের সময়সুচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০৪ পূর্বাহ্ণ
  • ১২:০৮ অপরাহ্ণ
  • ১৬:৪৩ অপরাহ্ণ
  • ১৮:৪৯ অপরাহ্ণ
  • ২০:১১ অপরাহ্ণ
  • ৫:২৪ পূর্বাহ্ণ
©2020 All rights reserved
Design by: POPULAR HOST BD
themesba-lates1749691102