দেশে বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওযায় সরকার কর্তৃক ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন চলছে।
জরুরী সেবা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট ছাড়া
সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, আন্তর্জাতিক-অভ্যন্তরীণ সকল ফ্লাইট, গণপরিবহন, রেল, লঞ্চ, শপিংমল, মার্কেটসহ সবকিছুই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তো বন্ধ এক বছরে অধিক সময়।
বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক মুভমেন্ট পাস অ্যাপস চালু করা হয়েছে। বিশেষ জরুরী সেবায় নিয়োজিত কিছু ক্যাটাগরি ব্যতীত সাধারণ মানুষের জন্য ঘর থেকে বের হলেই প্রয়োজন হবে এ মুভমেন্ট পাসের। অন্যথায় গুনতে হবে জরিমানা।
নিজেকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখাতে
প্রচার প্রচারনা চলছে,
“ঘরে থাকুন,
নিরাপদে থাকুন,
সুস্থ থাকুন”
এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।
বাইরে গেলে মাক্স পরিধান করুন,
“নো মার্কস নো সার্ভিস’।
করোনাা ভাইরাস থেকে রক্ষাায় এর কোন
এর বিকল্প নেই।
বাংলাদেশ করোনা থেকে রক্ষার ভ্যাকসিন প্রথম এবং দ্বিতীয় ডোস চলছে।
সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনায় মৃত্য ৩০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। মোট আক্রান্ত ১৪ কোটির অধিক।
আর বাংলাদেশের সরকারি হিসেব মতে মৃত্যু ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। মোট আক্রান্ত ৭ লাখ ১১ হাজার। বাংলাদেশে ১৬ এপ্রিল সর্বোচ্চ মৃত্যু ১০১ জন। এটা এযাবতকালের সর্বোচ্চ রেকর্ড একদিনে ১০১ জনের মৃত্যু।
আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে
মহামারী করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা ভয়ানক হারে বেড়ে যাচ্ছে।
সুতরাং করোনা ভাইরাসের ভয়াল ছোবল থেকে বাঁচতে আসুন নিজেকে এবং পরিবার পরিজনকে বাঁচাতে আজই এখনি সতর্ক হওয়া জরুরী।
সম্পাদক ও প্রকাশক
সময়ের দেশ
১৭ এপ্রিল ২০২১।