শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট চরম আকার ধারন করেছে। সংকট জনবল নিয়ে জুরাতালি দিয়ে চালানো হচ্ছে স্বস্থ্য কমপ্লেক্স। এতে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে স্বাস্থ্য সেবা। আর রোগীরা বঞ্চিত হচ্ছে কাঙ্খিত সেবা থেকে। এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ লোকের চিকিৎসা ভরসাস্থল এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।কিন্তু এরপর আর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটির উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে নজর দেয়নি বিগত কোন সরকার। এতে জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি সেবা দিতে ব্যাহত হয়। জনগণের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৩১ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি ৫০শয্যায় উন্নীত করা হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে, ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির ৫০ শ্যাযায় উন্নীত করা হলেও ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি চালাতে যে লোকবলের প্রয়োজন হয় তা দেয়া হয়নি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে। জানা গেছে ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি চালাতে যে জনবল প্রয়োজন, বতর্মানে তাও নেই। নিয়মানুযায়ী ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটিতে ১৭ জন চিকিৎসক থাকার কথা। কিন্তু আছে ৭জন। তন্মধ্যে পেষনে রয়েছেন -৩ জন। চার জন চিকিৎসকে জুরাতালি দিয়ে কোন রকমে চালানো হচ্ছে চিকিৎসা সেবা। সেবিকা ১৫ জনের মধ্যে -৩টি পদ শূন্য রয়েছে। ১জন রয়েছেন পেষনে-১। উপ- সহকারী মেডিকেল অফিসার থাকার কথা ৯ জন। আছে ৫ জন। মেডিক্যাল টেকনোলোজি ২টি পদের মধ্যে আছে -১ জন।অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে আছে -১ জন। ক্যাশিয়ারের ২টি পদই শূণ্য। নেই নৈশ প্রহরী। এমএলএসএস পদে ৮ জনের মধ্যে আছে ৪ জন। বাবুর্চি ২ জনের মধ্যে আছে ১ জন। ঝাড়ুদার ৫ জনের স্থলে আছে ২ জন। প্রশাসনিক কর্মকর্তার গাড়ি নেই আছে ড্রাইভার। অ্যাম্বুলেন্স আছে নেই ড্রাইভার।এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন চিকিৎসা লাভের আশায় শতশত রোগী ভীড় করে। কিন্ত অনেক সময় ওষুধপত্রতো দুরের কথা চিকিৎসকের ব্যাবস্থাপত্রও জুটে না রোগীদের ভাগ্যে। বেশিরভাগ সময় উপ- সহকারীদের উপর নির্ভর করতে হয় রোগীদের। এক্সরে ও ইসিজি মেশিন বিকল । ফলে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। অভিযোগ রয়েছে, চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের লাইনে দাঁড় করে রেখে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের সাথে আড্ডা দেন চিকিৎসকরা। আবার কোন কোন চিকিৎসক বাইরের ক্লিনিক গুলোতে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে ব্যস্ত থাকেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চিকিৎসক, কর্মচারী সংকটের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিষয়গুলো অবহিত করা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন দ্রুতই জনবল সংকটের বিষয়টি সমাধান হবে। শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট চরম আকার ধারন করেছে। সংকট জনবল নিয়ে জুরাতালি দিয়ে চালানো হচ্ছে স্বস্থ্য কমপ্লেক্স। এতে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে স্বাস্থ্য সেবা। আর রোগীরা বঞ্চিত হচ্ছে কাঙ্খিত সেবা থেকে। এ উপজেলার প্রায় ২ লাখ লোকের চিকিৎসা ভরসাস্থল এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। ৩১ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।কিন্তু এরপর আর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটির উন্নয়ন ও আধুনিকায়নে নজর দেয়নি বিগত কোন সরকার। এতে জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি সেবা দিতে ব্যাহত হয়। জনগণের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৩১ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি ৫০শয্যায় উন্নীত করা হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে, ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির ৫০ শ্যাযায় উন্নীত করা হলেও ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি চালাতে যে লোকবলের প্রয়োজন হয় তা দেয়া হয়নি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে। জানা গেছে ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি চালাতে যে জনবল প্রয়োজন, বতর্মানে তাও নেই। নিয়মানুযায়ী ৩১ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটিতে ১৭ জন চিকিৎসক থাকার কথা। কিন্তু আছে ৭জন। তন্মধ্যে পেষনে রয়েছেন -৩ জন। চার জন চিকিৎসকে জুরাতালি দিয়ে কোন রকমে চালানো হচ্ছে চিকিৎসা সেবা। সেবিকা ১৫ জনের মধ্যে -৩টি পদ শূন্য রয়েছে। ১জন রয়েছেন পেষনে-১। উপ- সহকারী মেডিকেল অফিসার থাকার কথা ৯ জন। আছে ৫ জন। মেডিক্যাল টেকনোলোজি ২টি পদের মধ্যে আছে -১ জন।অফিস সহকারী ৩ জনের মধ্যে আছে -১ জন। ক্যাশিয়ারের ২টি পদই শূণ্য। নেই নৈশ প্রহরী। এমএলএসএস পদে ৮ জনের মধ্যে আছে ৪ জন। বাবুর্চি ২ জনের মধ্যে আছে ১ জন। ঝাড়ুদার ৫ জনের স্থলে আছে ২ জন। প্রশাসনিক কর্মকর্তার গাড়ি নেই আছে ড্রাইভার। অ্যাম্বুলেন্স আছে নেই ড্রাইভার।এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন চিকিৎসা লাভের আশায় শতশত রোগী ভীড় করে। কিন্ত অনেক সময় ওষুধপত্রতো দুরের কথা চিকিৎসকের ব্যাবস্থাপত্রও জুটে না রোগীদের ভাগ্যে। বেশিরভাগ সময় উপ- সহকারীদের উপর নির্ভর করতে হয় রোগীদের। এক্সরে ও ইসিজি মেশিন বিকল । ফলে সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা। অভিযোগ রয়েছে, চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের লাইনে দাঁড় করে রেখে ওষুধ কোম্পানীর প্রতিনিধিদের সাথে আড্ডা দেন চিকিৎসকরা। আবার কোন কোন চিকিৎসক বাইরের ক্লিনিক গুলোতে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে ব্যস্ত থাকেন। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চিকিৎসক, কর্মচারী সংকটের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিষয়গুলো অবহিত করা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন দ্রুতই জনবল সংকটের বিষয়টি সমাধান হবে।