গাজীপুর মহানগরের সালনা বাজারে অবস্থিত গাজীপুর কসমিক কলেজে কলেজ সংলগ্ন মাঠে উদযাপিত হয়েছে শীতকালীন পিঠা উৎসব।
আজ শুক্রবার ৬ ডিসেম্বর সকাল ১০ ঘটিকায় পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন ভাওয়াল মির্জাপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রভাষক ও গাজীপুর মহানগর ১৯ নং ওর্য়াড আওয়ামী লীগের সদস্য সচিব জনাব আলমগীর হোসেন।এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর কসমিক কলেজের অধ্যক্ষ আতাউর রহমান সরকার।
বাংগালীর হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক- বাহক প্রায় ৮০ প্রকারের পিঠা প্রদর্শিত হয় ১২ টি স্টলে। কলেজের ছাত্রছাত্রীরা স্টলগুলো পরিচালনা করে।পিঠা উৎসব পরিদর্শন করেন মহানগরের ১৯ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর তানভীর আহম্মেদ,গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহ দপ্তর সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম,আওয়ামিলীগ নেতা নাসির চৌধুরী,১৯ নং ওর্য়াড বি এন পি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হালিম,কাউলতিয়া সাংগঠনিক থানা যুব দলের যুগ্ম আহবায়ক রুহুল আমিন মাসুম। উৎসবে আগত দর্শনার্থীরা আন্দদের সহিত স্টল পরিদর্শন করেন এবং পিঠা উৎসব যেন প্রতিবছর উদাযাপিত হয় সেজন্য কলেজ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেন।পিঠা উৎসবে আগত ২২ বছর বয়সের যুবক নাজমুল জানান সে গাজীপুর মহানগরের ২০ নং ওর্য়াড কাথোরা থেকে এসেছে সে সাত থেকে আট প্রকারের পিঠা খেয়েছে কিন্তু মেলায় এসে এত প্রকারের পিঠা এই প্রথম দেখেছে। গাজীপুর কসমিক কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক আলহাজ্ব এমারত হোসেন চৌধুরি বলেন, শীতকাল আসলেই বাংগালীর প্রতিটি পরিবারের পিঠা তৈরির ধুম পড়ে যেত মানুষের ব্যস্ততা ও আধুনিকতার ছোয়ায় গ্রামীণ বাংলার এই ঐতিহ্য আজ হারাতে বসেছে, আমি আমার কলেজের শিক্ষক, ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে বর্তমান প্রজন্মের কাছে হাজার বছর ধরে চলমান ঐতিহ্য তুলে ধরেছে।
পিঠা উৎসবে দিনব্যাপী চলমান থাকে এবং প্রায় কয়েক হাজার মানুষের সমাগম ঘটে।