সৈয়দপুরের মানুষের দীর্ঘদিনের আশা পুরন হতে যাচ্ছে শুরু হয়েছে জমি চিহ্নিত করার কাজ। সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এ জরিপের কাজ মনিটরিং করা হচ্ছে। সৈয়দপুর রেলওয়ে হাসপাতালকে মূল পয়েন্ট ধরে আশে পাশের এলাকার প্রায় ১০ একর জমি মেডিকেল কলেজের আওতায় নেওয়া হবে বলে রেলওয়এর একটি নির্ভরযোগ্য সুত্র জানিয়েছে।
সৈয়দপুর রেলওয়ে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠায় স্থানীয়ভাবে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটির আহবায়ক হিসেবে আছেন সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্বাবধায়াক (ডি এম), বিভাগীয় বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী, বিভাগীয় মেডিকেল অফিসার ও রেলওয়ের পূর্ত বিভাগের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (ইনচার্জ)।
সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সূত্র মতে, পিপিপি পরিচালিত হয় সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে। এর দায়িত্বে রয়েছেন একজিন সচিব। সমস্ত সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফাইল যাবে। প্রধানমন্ত্রীর গ্রীন সিগনাল পেলে কর্তৃপক্ষ অংশিদার নির্ধারণ করবেন। সেই অংশিদারের সঙ্গে কার কতটুকু মালিকানা থাকবে, কোন প্রতিষ্ঠান কতটুকু সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবে, সাধারণ মানুষকে কেমন সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে এসব বিষয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হওয়ার পর রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ও প্রাইভেট অংশিদারের সঙ্গে চুড়ান্ত করা হবে চুক্তি। তার পর শুরু হবে অবকাঠামো নির্মাণের কাজ। এর পর চিকিৎসা সামগ্রী ও জনবল নিয়োগ সম্পন্ন হলে শুরু হবে সৈয়দপুর রেলওয়ে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের যাত্রা।