রাজশাহীর তানোর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জানা গেছে, ২৭ নভেম্বর (শনিবার) উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় ও
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শরিফ খাঁনের সভাপতিত্বে,
তানোর উপজেলা চেয়ারম্যানের সরকারী বাসভবন চত্ত্বরে তানোর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী, উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ এসএম একরামুল হক।
বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তানোর উপজেলা চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মর্জিনা পারভিন, জেলা সাংঠনিক সম্পাদক আব্দুস সামাদ,
জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডঃ এজাজুল হক মানু ও এ্যাডঃ সাজেমান আলী।
তানোর উপজেলা পরিষদ ভাইস-চেয়ারম্যান আবুবাক্কার ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান সোনীয়া সরদার, মুন্ডুমালা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাডঃ গোলাম মোস্তফা, সম্পাদক আমির হোসেন আমিন, তানোর পৌর আওয়ামী লীগের সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদিপ সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক রাম কমল সাহা ও আবুল কাশেম, সাংগঠনিক সম্পাদক ওহাব হোসেন লালু, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক তোফাজ্জুল হোসেন খাঁন,
কলমা ইউপি আওয়ামী লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন, পাঁচন্দর ইউপি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন, বাধাইড় ইউপি আওয়ামী লীগের সম্পাদক ও চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, চাঁন্দুড়িয়া ইউপি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, কামারগাঁ ইউপি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বি ফরহাদ, সম্পাদক সুফি কামাল মিন্টু, উপজেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য আবু সাইদ, উপজেলা যুবলীগের সম্পাদক জুবায়ের ইসলাম, তানোর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রার্থী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক আবুল বাসার সুজন, রামিল হাসান সুইট, উপজেলা সৈনিক লীগের সম্পাদক বদিউজ্জামান নয়ন, মোর্শেদুল মোমেনিন রিয়াদ ও তানভির রেজা প্রমুখ।
এছাড়াও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, আগামীতে আমরা বেঈমান-বিশ্বাসঘাতক ও ভাইরাসমুক্ত আওয়ামী লীগ চাই। তিনি আরও বলেন, যারা আওয়ামী লীগে থেকেও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছে, তারা দলের গঠনতন্ত্রের ৪৭ ধারা মোতাবেক এমনিতেই বহিস্কার হয়েছেন, এরা আর কখানো আওয়ামী লীগে ফিরে আসতে পারবেন না। তিনি বলেন, যারা এদের মদদ দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধেও পর্যায় ক্রমে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।