বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে ত্রাণ পেয়ে আনন্দে কেঁদে ফেললেন অশিতিপর বৃদ্ধ সামাদ মুন্সি (৮৩)। তিনি আনন্দ অশ্রু সংবরণ করে বলেন, করোনা মহামারিতে কর্মহীন হয়ে পড়েছি। কোন বাড়িতে সাহায্যের জন্য বের হলে সেটা করোনার দোহাই দিয়ে দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে মানুষ।
কিযে কষ্টে দিন পার করেছি সেটা ভুক্তভোগী ছাড়া বোঝাবার উপায় নাই। তিনি বলেন, সাংবাদিকদের মাধ্যমে আমাকে ত্রাণ দিয়ে বাঁচিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। সামাদ মুন্সি উপজেলার বড়াইগ্রাম ইউনিয়নের মামুদপুর গ্রামের মৃত আজিমুদ্দিনের ছেলে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্থ ৪০০ অস্বচছল দরিদ্র পরিবারের মাঝে খদ্য সহায়তা (ত্রাণ) প্রদান করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। শনিবার সকালে কালেরকন্ঠ শুভ সংঘের উদ্যোগে উপজেলার বড়াইগ্রাম সরকারী অর্নাস কলেজ মাঠে ওই খদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। তাদেরই একজন সামাদ মুন্সি।
নাটোর ইউনাইটেড প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও কালের কন্ঠ জেলা প্রতিনিধি রেজাউল করিম রেজার সঞ্চালনায় বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বড়াইগ্রামের উপজেলা চেয়ারম্যান ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, ইউএনও জাহাঙ্গীর আলম, বনপাড়া পৌর মেয়র কেএম জাকির হোসেন, শুভ সংঘের সমন্বয়ক জাকারিয়া সুমন, বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজটোয়েন্টি ফোরের জেলা প্রতিনিধি নাসিম উদ্দিন, কালের কন্ঠ বড়াইগ্রাম উপজেলা প্রতিনিধি সরওয়ার হোসেন পিঞ্জু , বড়াইগ্রাম প্রেস ক্লাব সভাপতি সমকাল প্রতিনিধি আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।