ঢাকা উত্তরা তুরাগ থানার ৫৩ নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা ব্যাবসায়ী কবির হোসেন চৌধুরী বয়স (৩৪) উত্তরা ১১ নং সেক্টরে গাউসুল আজম এভিনিউ রোডের “ভাই ভাই খাবার হোটেল” ব্যবসায়ী মোঃ জাকার উদ্দিনের নিকট ৮ লক্ষ টাকা দীর্ঘদিনের পাওনা ছিল, সেই টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন তাল-বাহানা করেন মোঃ জাকার উদ্দিন।
এক পর্যায় মোঃ করিব হোসেন চৌধুরী টাকা চাইতে গেলে তার সাথে কথা কাটা কাটি ও ভুল বুঝাবুঝি হয় জাকার উদ্দিনের। পরে জাকার উদ্দিন মোঃ কবির চৌধুরীর নামে একটি অভিযোগ করেন ৬/১০/২০২৪ইং তারিখে উত্তরা পশ্চিম থানায়। অভিযোগের পর জাকার উদ্দিন উত্তরা পশ্চিম থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা সাব ইন্সপেক্টর (এস আই) সুমন চন্দ্র কে নিয়ে সমাধানের জন্য দুপক্ষ বসে। ব্যবসায়ী কবির চৌধুরী টাকা পাবে ৮ লক্ষ কিন্তু জাকার উদ্দিন ৩ লক্ষ টাকা পরিশোধ করে সমাধান করতে চাইলে এই বিচার পাওনাদার কবির হোসেন চৌধুরী না মেনে যাওয়ার পর কিছু গনমাধ্যমে কর্মী এসে জাকার উদ্দিন এর সাথে কথা বলেন এবং ভিডিও করে নিয়ে যায়, জাকার উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন নিউজ টি প্রকাশ করবেন না। কিন্তু একের পর এক গণমাধ্যম কর্মীগন কবির হোসেন চৌধুরীকে ফোন দেয়, নিউজ করবে বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদ রাখবে না ৫৩ নং ওয়ার্ড পদ থেকে সরিয়ে দিবে বলে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন ৮ অক্টোবর ২০২৪ইং তারিখ রাতে জানায় কবির চৌধুরী । অক্টোবর ২০২৪ সালে দেখা যায় দুইটি সংবাদ প্রকাশিত হয় কবির হোসেন চৌধুরীর নামে, দৈনিক মানব কন্ঠ পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়, শিরোনাম দেওয়া হন, সুদের টাকা না পেয়ে ব্যবসায়ীর হোটেল বন্ধ করলেন বিএনপি নেতা, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার অনলাইন পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়, যার কোনো সত্যতা নেই বাদী নেই, মিথ্যা ভিত্তিহীন একটি সংবাদ প্রকাশ করছেন জানান মোঃ কবির হোসেন চৌধুরী, আরো বলেন জাকার উদ্দিনের সাথে আমার ঝামেলা ও ভুল বুঝা বুঝির সমাধান হয়েছে ৮ অক্টোবর ২৪ সকালে, উভয় পক্ষের মধ্যে সাক্ষী সহ একটি আপোসনামাও হয়েছে, এর পরোও সংবাদ কর্মীরা আমার নামে মিথ্যা নিউজ প্রকাশ করেছেন। কবির হোসেন চৌধুরী বলেন আমার মানসম্মান নষ্ট করার জন্য এবং বিএনপির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে, কয়েক জন সংবাদ কর্মী উঠে পড়ে লাগছে বলে আমি মনে করি, এই সব মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এ ব্যাপারে আমি তুরাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করেছি।
সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের নিকট সুষ্ঠু ও সঠিক অনুসন্ধান এবং তদন্তের দাবি করে ন্যায়বিচার কামনা করেন কবির হোসেন চৌধুরী।